আমার গ্রাম
আরশাদ উল্লাহ
প্রতিদিন সূর্য উঠে যখন
রাতের আঁধার সরিয়ে,
গ্রামের লোক জেগে উঠে
পাখিদের সারা পেয়ে।
শালদা নদীটি চলছে বয়ে
পূর্বের মাঠ দিয়ে,
বুড়ি নদীটি যায় ধীরে বয়ে
পশ্চিম বিল দিয়ে।
‘বুড়ি’ নাম তার হলেও কিন্তু
আসলে সে বুড়ি নয়,
যৌবনের রূপ দেখা যাবে তার
যদি শ্রাবনে প্লাবন হয়!
সেথায় আমার গ্রামটি বন্ধু
নামটি তার মকিমপুর,
আলমগীরের শহীদ মীনার
ঘর থেকে আমার নয় দূর।
অগ্রাণে এসে ঝাঁকে ঝাঁকে বক
পশ্চিমের বিলে বসে,
পোষা হাঁসেরা এগিয়ে গিয়ে
স্বাগত জানিয়ে আসে।
শত শত বকে সাদা হয়ে যায়
মকিমপরের বিল,
মূক্তার মতো ধূপ-সাদা হয়ে
করে ঝিলমিল।
পুর্ব-পশ্চিম - উত্তর মাঠের
ধান গাছ বড় হয়ে,
স্বর্ণোজ্জ্বল রঁজন ধারণ করে
যৌবনে পড়ে ঢলে।
রূপ কথার গল্প শুনেছো কতো
দাদী নানীর মুখে,
নিজেরে তুমি হারিয়ে ফেলিবে
উত্তর মাঠের রূপ দেখে!
বাস্তবে তুমি দেখিবে তারে
যদি যাও উত্তরে,
সেথায় গিয়ে দেখিবে তুমি
দাঁড়িয়েছো স্বর্ণ প্রান্তরে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
আরশাদ উল্লাহ
প্রতিদিন সূর্য উঠে যখন
রাতের আঁধার সরিয়ে,
গ্রামের লোক জেগে উঠে
পাখিদের সারা পেয়ে।
শালদা নদীটি চলছে বয়ে
পূর্বের মাঠ দিয়ে,
বুড়ি নদীটি যায় ধীরে বয়ে
পশ্চিম বিল দিয়ে।
‘বুড়ি’ নাম তার হলেও কিন্তু
আসলে সে বুড়ি নয়,
যৌবনের রূপ দেখা যাবে তার
যদি শ্রাবনে প্লাবন হয়!
সেথায় আমার গ্রামটি বন্ধু
নামটি তার মকিমপুর,
আলমগীরের শহীদ মীনার
ঘর থেকে আমার নয় দূর।
অগ্রাণে এসে ঝাঁকে ঝাঁকে বক
পশ্চিমের বিলে বসে,
পোষা হাঁসেরা এগিয়ে গিয়ে
স্বাগত জানিয়ে আসে।
শত শত বকে সাদা হয়ে যায়
মকিমপরের বিল,
মূক্তার মতো ধূপ-সাদা হয়ে
করে ঝিলমিল।
পুর্ব-পশ্চিম - উত্তর মাঠের
ধান গাছ বড় হয়ে,
স্বর্ণোজ্জ্বল রঁজন ধারণ করে
যৌবনে পড়ে ঢলে।
রূপ কথার গল্প শুনেছো কতো
দাদী নানীর মুখে,
নিজেরে তুমি হারিয়ে ফেলিবে
উত্তর মাঠের রূপ দেখে!
বাস্তবে তুমি দেখিবে তারে
যদি যাও উত্তরে,
সেথায় গিয়ে দেখিবে তুমি
দাঁড়িয়েছো স্বর্ণ প্রান্তরে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯